নমস্কার , হামি বাঙালি বোলতা হেয়, হ্যাঁ আমরা বাঙালি , আমরা শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি তে অনেক উন্নত।। আমাদের নেতাজি রবীন্দ্রনাথ নজরুল সবাই রয়েছে।। 47 এ বাংলা ভাগ হয়ে আমরা পশ্চিমবঙ্গ পেয়েছি।। পেয়েছি কলকাতা কে।। কিন্তু এই বাংলার কলকাতায় একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে , সেটা হল বাংলায় অবাঙালি দের আগমন ,এরা এসে বাংলা টাকে গুটখা আর পানের পিকে ভরিয়ে দিয়েছে আর কলকাতায় এখন বাংলা বদলে হিন্দি প্রচলন করে দিয়েছে এমনকি বাংলার অর্থনৈতিক ও রাজনীতি তেও এরা প্রবেশ করেছে ।
কিন্তু wait,,,, আচ্ছা বাঙালিরা কি পান বিড়ির দোকান খোলে ?? ধুর ওই সব পান বিড়ি সব ছোটলকি ব্যবসা , আচ্ছা কচুরি সিঙ্গারা দোকান খোলে, ওরে বাবা ওটা তো খেতেই ভালো লাগে, আর তাছাড়া তেল ময়দা কে ঘাটবে, ওটা রবিবার সকালের breakfast ?? আচ্ছা মন্টু দা কলকাতায় বড় বড় বাবুদের ড্রাইভার কারা যেন? ঐতো মাওরা গুলো।। আর ট্যাক্সি আলা, ওই গুলো তো বিহারের মাল গুলো , ও আচ্ছা।। আমার পাড়ায় সকাল সকাল দুধ দিয়ে যায় ওরা কে জানো মন্টু দা।। মন্টু দা– কে রে, ওরা ইউপি বিহারীর লোক।। শুনে মন্টু দা হেসে বললো হ্যাঁ ওই স্টেশন এর কুলি গুলো তো অবাঙালি,রবিবার ছুটির দিন চুল কাটতে গেলেও একজন অবাঙালি থাকে, আমি শুনে বললাম ধুর এরা তো সব ছোটখাটো নিম্ন মানে কাজ গুলো করে।। কিন্তু দাঁড়ান।। ওই যে মারওয়ারী গুলো আছে ওরা নাকি সোনা গয়নার কিসব ব্যবসা করে।। আচ্ছা প্রমোটিং বেবসা গুলো এই যে রাতারাতি বাড়ি দালান উঠছে শপিং মল হচ্ছে এইগুলোর মালিক এরাও বেশিরভাগ অবাঙালি মারওয়ারী, , আচ্ছা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তে ও তো দেখছি অবাঙালি প্রোডিউসার যেমন ভেঙ্কটেশ ফিল্ম, আজকাল দেখছি চাকরির বাজার গুলোতে ও অবাঙালি বেশি।। সালা ব্যাংক গুলোতে ও আজকাল অবাঙালি রাই বসে, অর্থাৎ একটা সিদ্ধান্ত আসা গেল যে বাঙালির অর্থনীতিতে এখন অবাঙালীরাই জায়গা করে নিয়েছে,ছোট থেকে বড় সব পেশা তেই এখন অবাঙালি দের রাজ ই বেশি । কিন্তু কেন এমন হল? এর কারন কি ? আসুন এই কারন গুলো নিচে আলোচনা করি,
ক – প্রথমত এই যে যারা ছাতুয়ালা, ট্যাক্সিয়ালা, ড্রাইভার, পান বালা এরা বাংলায় থেকে এদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা শিখিয়ে এখানে এনে
বিভিন্ন চাকরি তে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় বসাচ্ছে
খ এদের মধ্যে অনেকে আবার এই ব্যবসার মধ্যেই লাগিয়ে দিচ্ছে যার ফলে এদের জায়গা তে কেউ আর নতুন করে জায়গা করতে পারছে না।
গ এদের মধ্যে আবার অনেক এখানকার বাবুদের পায়ে তেল লাগিয়ে কিংবা তাদের পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রভাবিত করে এদের ছেলে মেয়েদের বড় বড় কাজের পদে নিয়োগ করে দিচ্ছে আর আমরা সেখান থেকে বঞ্চিত হয়ে যাচ্ছি।
ঘ আরেকটা যারা বিত্তশালী অবাঙালি আছে , তারা বাংলায় দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে এখানে অঢেল টাকা ঢেলে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করছে।
কিন্তু wait,,,, আচ্ছা বাঙালিরা কি পান বিড়ির দোকান খোলে ?? ধুর ওই সব পান বিড়ি সব ছোটলকি ব্যবসা , আচ্ছা কচুরি সিঙ্গারা দোকান খোলে, ওরে বাবা ওটা তো খেতেই ভালো লাগে, আর তাছাড়া তেল ময়দা কে ঘাটবে, ওটা রবিবার সকালের breakfast ?? আচ্ছা মন্টু দা কলকাতায় বড় বড় বাবুদের ড্রাইভার কারা যেন? ঐতো মাওরা গুলো।। আর ট্যাক্সি আলা, ওই গুলো তো বিহারের মাল গুলো , ও আচ্ছা।। আমার পাড়ায় সকাল সকাল দুধ দিয়ে যায় ওরা কে জানো মন্টু দা।। মন্টু দা– কে রে, ওরা ইউপি বিহারীর লোক।। শুনে মন্টু দা হেসে বললো হ্যাঁ ওই স্টেশন এর কুলি গুলো তো অবাঙালি,রবিবার ছুটির দিন চুল কাটতে গেলেও একজন অবাঙালি থাকে, আমি শুনে বললাম ধুর এরা তো সব ছোটখাটো নিম্ন মানে কাজ গুলো করে।। কিন্তু দাঁড়ান।। ওই যে মারওয়ারী গুলো আছে ওরা নাকি সোনা গয়নার কিসব ব্যবসা করে।। আচ্ছা প্রমোটিং বেবসা গুলো এই যে রাতারাতি বাড়ি দালান উঠছে শপিং মল হচ্ছে এইগুলোর মালিক এরাও বেশিরভাগ অবাঙালি মারওয়ারী, , আচ্ছা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তে ও তো দেখছি অবাঙালি প্রোডিউসার যেমন ভেঙ্কটেশ ফিল্ম, আজকাল দেখছি চাকরির বাজার গুলোতে ও অবাঙালি বেশি।। সালা ব্যাংক গুলোতে ও আজকাল অবাঙালি রাই বসে, অর্থাৎ একটা সিদ্ধান্ত আসা গেল যে বাঙালির অর্থনীতিতে এখন অবাঙালীরাই জায়গা করে নিয়েছে,ছোট থেকে বড় সব পেশা তেই এখন অবাঙালি দের রাজ ই বেশি । কিন্তু কেন এমন হল? এর কারন কি ? আসুন এই কারন গুলো নিচে আলোচনা করি,
ক – প্রথমত এই যে যারা ছাতুয়ালা, ট্যাক্সিয়ালা, ড্রাইভার, পান বালা এরা বাংলায় থেকে এদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা শিখিয়ে এখানে এনে
বিভিন্ন চাকরি তে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় বসাচ্ছে
খ এদের মধ্যে অনেকে আবার এই ব্যবসার মধ্যেই লাগিয়ে দিচ্ছে যার ফলে এদের জায়গা তে কেউ আর নতুন করে জায়গা করতে পারছে না।
গ এদের মধ্যে আবার অনেক এখানকার বাবুদের পায়ে তেল লাগিয়ে কিংবা তাদের পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রভাবিত করে এদের ছেলে মেয়েদের বড় বড় কাজের পদে নিয়োগ করে দিচ্ছে আর আমরা সেখান থেকে বঞ্চিত হয়ে যাচ্ছি।
ঘ আরেকটা যারা বিত্তশালী অবাঙালি আছে , তারা বাংলায় দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে এখানে অঢেল টাকা ঢেলে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করছে।
এই তো গেল এদের কথা , এবার নিজেদের কারন গুলো আলোচনা করি।।
ক এইযে ছাতুয়ালা ট্যাক্সি ওয়ালা, পানওয়ালা যে পেশা রয়েছে এইগুলো বাঙালিরা কেন করে না। তাদের তো কেউ বারণ করে নি, নাকি পান বেচলে মান যাবে।। আচ্ছা কচুরির দোকান সিঙ্গারা দোকান এইগুলো ও তো করতে পারে ! নাকি খালি মমতা দির কথায় চপ ভাজবে,
খ। আচ্ছা আমরা বাঙালিরা পরনিন্দা পরচর্চা, লোকের পিছনে কাঠি করতে পারি।। কিন্তু লোকের পেছনে তেল মাখাতে কেন পারিনা! ও আচ্ছা আমরা তো বাঙালি।। আমরা উঁচু দরের একটু।। আর তাই এই জন্য অবাঙালি রা ফরচুন তেলে ভেজে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে নিয়েছে।
গ আচ্ছা আমরা বাঙালিরা খালি চাকরির আশায় থাকি কেন? ব্যবসা করতে তো পারি।। ব্যবসা করতে ভয় কিসের।। ও আচ্ছা চাকরি তো বিনা ইনভেস্ট এ প্রফিট আর bussiness তো আগে টাকা ঢালো তারপর লাভ। আসলে বাঙালিরা ভীতু।। কিন্তু অবাঙালি রা এতটা ভীতু নয় কারন তারা জানা risk is life , আর এর ফলে বাঙালির আর বিত্তশালী হয়ে ওঠা হয়না,
ঘ ব্রিটিশ রা একদা বাঙালি সমাজ কে শিক্ষিত করেছিল তাদের নিজেদের স্বার্থের জন্য যাতে তাদের অফিসে চাকরের মত খাটতে পারে, আর আমাদের বাঙালি সমাজ সেই ধারাই অব্যাহত রেখেছে , তফাৎ শুধু একটাই ,তখন ছিল ব্রিটিশ আর এখন অবাঙালি কোম্পানি। এমনকি আমরা রোজ বাসে ট্রেনে বাদুড় ঝোলা অবস্থায় আসি এইসকল ac গাড়িতে আসা অবাঙালি মালিকের কোম্পানির চাকর গিরি করার জন্য।
ক এইযে ছাতুয়ালা ট্যাক্সি ওয়ালা, পানওয়ালা যে পেশা রয়েছে এইগুলো বাঙালিরা কেন করে না। তাদের তো কেউ বারণ করে নি, নাকি পান বেচলে মান যাবে।। আচ্ছা কচুরির দোকান সিঙ্গারা দোকান এইগুলো ও তো করতে পারে ! নাকি খালি মমতা দির কথায় চপ ভাজবে,
খ। আচ্ছা আমরা বাঙালিরা পরনিন্দা পরচর্চা, লোকের পিছনে কাঠি করতে পারি।। কিন্তু লোকের পেছনে তেল মাখাতে কেন পারিনা! ও আচ্ছা আমরা তো বাঙালি।। আমরা উঁচু দরের একটু।। আর তাই এই জন্য অবাঙালি রা ফরচুন তেলে ভেজে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে নিয়েছে।
গ আচ্ছা আমরা বাঙালিরা খালি চাকরির আশায় থাকি কেন? ব্যবসা করতে তো পারি।। ব্যবসা করতে ভয় কিসের।। ও আচ্ছা চাকরি তো বিনা ইনভেস্ট এ প্রফিট আর bussiness তো আগে টাকা ঢালো তারপর লাভ। আসলে বাঙালিরা ভীতু।। কিন্তু অবাঙালি রা এতটা ভীতু নয় কারন তারা জানা risk is life , আর এর ফলে বাঙালির আর বিত্তশালী হয়ে ওঠা হয়না,
ঘ ব্রিটিশ রা একদা বাঙালি সমাজ কে শিক্ষিত করেছিল তাদের নিজেদের স্বার্থের জন্য যাতে তাদের অফিসে চাকরের মত খাটতে পারে, আর আমাদের বাঙালি সমাজ সেই ধারাই অব্যাহত রেখেছে , তফাৎ শুধু একটাই ,তখন ছিল ব্রিটিশ আর এখন অবাঙালি কোম্পানি। এমনকি আমরা রোজ বাসে ট্রেনে বাদুড় ঝোলা অবস্থায় আসি এইসকল ac গাড়িতে আসা অবাঙালি মালিকের কোম্পানির চাকর গিরি করার জন্য।
আসলে আমরা বাঙালিরা কখন নিজেদের ভুল কখন দেখেনা সবসময় অন্যের ভুল টাই দেখে আসে।। এই যে অবাঙালি রা বাংলার ছোট অর্থনীতি থেকে শুরু করে বড় অর্থনীতি পর্যন্ত অধিকার করে ফেলেছে এইগুলো সব আমাদের ই ব্যর্থতা কারন আমরা নিজেদের ঐতিহ্য গুন গাইতে গিয়ে সব হারিয়েছি।
এখন আমরা যতই কান্নাকাটি করি হয় হায় করি অবাঙালি খেদাও বলে আওয়াজ তুলে ও কোনো লাভ হবে না কারন বাঙালির অর্থনীতি তে এখন অবাঙালি রা জাঁকিয়ে বসে আছে।, বাঙালির মেরুদন্ড এখন অবাঙালি রাই। এইগুলো একদিনে হয়নি বহু দিন ধরে তিলে তিলে হয়ে এসেছে , আর এইসব গুলোতে অবাঙালি রা শুধু কিন্তু তেল মাখিয়ে হয়নি। তারা রীতি মত নিজেকে সেই জায়গায় যোগ্য করেছে , পরিশ্রম করেছে বহুকাল , তারা নিজের যোগ্যতার উপর ভিত্তি করেই গড়ে
তুলেছে বাংলায় অবাঙালি সাম্রাজ্যবাদ। আমাদের ব্যর্থতা আমাদের গাফিলতি আমাদের উচ্চ আকাঙ্খার ফলে আমরা বাংলায় কর্মহীন হয়ে পড়েছি। তাই বাংলায় বাঙালিদের অধিকার রক্ষা করতে গেলে আগে আমাদের জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ ও করতে হবে, বাঙালি জাতির উন্নতিতে বাঙালি কেই এগিয়ে আসতে হবে। নাহলে ভবিষ্যতে এই কলকাতা কালকাত্তা হয়ে যাবে,
এখন আমরা যতই কান্নাকাটি করি হয় হায় করি অবাঙালি খেদাও বলে আওয়াজ তুলে ও কোনো লাভ হবে না কারন বাঙালির অর্থনীতি তে এখন অবাঙালি রা জাঁকিয়ে বসে আছে।, বাঙালির মেরুদন্ড এখন অবাঙালি রাই। এইগুলো একদিনে হয়নি বহু দিন ধরে তিলে তিলে হয়ে এসেছে , আর এইসব গুলোতে অবাঙালি রা শুধু কিন্তু তেল মাখিয়ে হয়নি। তারা রীতি মত নিজেকে সেই জায়গায় যোগ্য করেছে , পরিশ্রম করেছে বহুকাল , তারা নিজের যোগ্যতার উপর ভিত্তি করেই গড়ে
তুলেছে বাংলায় অবাঙালি সাম্রাজ্যবাদ। আমাদের ব্যর্থতা আমাদের গাফিলতি আমাদের উচ্চ আকাঙ্খার ফলে আমরা বাংলায় কর্মহীন হয়ে পড়েছি। তাই বাংলায় বাঙালিদের অধিকার রক্ষা করতে গেলে আগে আমাদের জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ ও করতে হবে, বাঙালি জাতির উন্নতিতে বাঙালি কেই এগিয়ে আসতে হবে। নাহলে ভবিষ্যতে এই কলকাতা কালকাত্তা হয়ে যাবে,
No comments:
Post a Comment